হোম
হোম
যোগাযোগ
বাংলা পত্রিকাসমূহ
রবিবার, ৬ আগস্ট, ২০১৭
মাপবে কোন মন্ত্রে?
বুকের স্পন্দন সে না হয় মেপে দিলে যন্ত্রে
মনের তীব্র স্পন্দন সে মাপবে কোন মন্ত্রে?
যথার্থ্য স্থির ব্যক্তি
যে হেরে অভ্যস্ত- পরাজয় তাকে যেমন সঙ্কিত করে না, জয়েও সে নিরুত্তাপ থাকে।
- এটাই স্থিরতা। যথার্থ্য স্থির ব্যক্তি আলোক দ্যূতি ছড়ায় জীবন ও জগতের কল্যানে।
আমার মতো বাঁচি আমি
যে জানে খোঁজে আমায়
যে চেনে সে চায়
আমার মতো বাঁচি আমি
অর্ধমৃত কবিতায়।
ছায়া হরিন, মায়া হরিন
ছায়া হরিন ছায়া ফেলে
দৌড়ায় বন বাদাড়ে
মায়া হরিন সম্মোহন জালে
বাঁধে অঘোর ঘোরে।
বুঝবে মরিলে তলে
উতলা হইও না সখী
নামিতে প্রেম জলে
গভীরে তার কি সুধা সুখ
বুঝবে মরিলে তলে।
আমি হীরে-পান্না যাচাই করতে পারি না বিধায়
আমি হীরে-পান্না যাচাই করতে পারি না বিধায় সৈকত তটে ঝিনুক কুড়িয়ে ফিরি।
কুড়িয়ে পাওয়া ঝিনুকে নিজেকে নিজের মতো সাজিয়ে সুখবোধ করি।
আগ্রহ
ভালোবেসে চেয়েছি বাহুডোর
পরে শাঁখা কপালে সিঁদুর
বাহুবলয়ে তোমার সাধ মিটিলে
খুঁজতে চাইলে বিবর্ণ মধুর
জীবনটা ছেলেখেলা নয়!
জীবনটা ছেলেখেলা নয়! ইচ্ছেমত পুতুল গড়তে না পারলেও তা দিয়ে খেলা চালিয়ে নিয়ে খেলা শেষে তা ভেঙ্গে ফেলে দেবে।
অভয়
হাতখানি না রাখিলে তাল
হয়ে যাই আমি বেসামাল...
সমন্ধ
মনে সুবাস মেলে না মেলে
আগর শেষ হয় জ্বলে
হৃদয়ের উত্তাপ টের পাও না পাও
মোম শেষ হয় গলে...
প্রকাশ
রাত ছুটছে গভীর হতে গভীরে
নিঃশ্বাসগুলো নিবির হতে নিবিরে
জন্মঋণ
পালক সে বাতাসে উড়ছে!
পাখির মতো স্বাধীন
তবুও সে মৃত!
বয়ে ফেরে আপন জন্মঋণ
ক্ষণিক অভিপ্রায়
পথ হতে কুড়ানো ফুল
পথেই পড়ে রয়
ক্ষণিক অভিপ্রায় শেষে
মুছে পরিচয়।
বন্ধুদের কে বলা
আমি দু'চার শব্দ লিখি, তাতে বন্ধুরা নাকি ফোঁড় খাওয়া ব্যথা টের পায়, অন্তর পৌঁড়া গন্ধ পায়। সে বন্ধুদের কে বলা-
যখন চাঁদনির প্রহর শেষে চাঁদ উবে যায়
কালো আকাশ ভরে উঠে তারায় তারায়
উতলা যতই মন প্রেমের বিলক্ষনে
মাতাল হাওয়া ছুঁলে ভরে সে গানে।
প্রেমের নাজরানা
আমি অল্প পারি কইতে
তারচেয়ে ঢের সইতে
তোমার প্রেমের নাজরানা সই
না পারি গো বইতে
নবীনতর পোস্টসমূহ
পুরাতন পোস্টসমূহ
হোম
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)