পারঙ্গমতাই সামর্থ্য আর সামর্থ্য অনুযায়ী কার্য্য করা হল সামর্থ্যতার পরিচয়। অন্যদিকে ক্ষমতা হল- কোন বৈষয়িক বিষয়ে অর্জিত শক্তির অহমবোধ।
হ্যাঁ; আমি সেসকল লোকদের কথা বলতে চাইছি যারা একাদিক বিয়ে করে থাকেন। আমার অনেক বন্ধু বলে থাকে তাদের সামর্থ্য আছে তাই তারা করে। আমি আমার বন্ধুদের উদ্দেশ্যেই বলছি, এতগুলো বিয়ে করা সে সামর্থ্য নয় বরং ক্ষমতার বহিঃপ্রকাশ। এই পৃথিবীতে যতজন পুরুষ দুই বা ততোধিক স্ত্রী গ্রহণ করেছে, তাদের দুই একজনই কেবল সামর্থ্যের জন্য করেছে। আর বাদবাকী সবাই করেছে ক্ষমতার দাম্ভিকতায়। বিষয়টা এই জন্যই বললাম- ধরুন বিয়ের মূখ্য উদ্দেশ্য হচ্ছে জৈবিক চাহিদা পূরণ। একজন পুরুষের জন্য একজন নারীই যথেষ্ঠ এই চাহিদা পুরণে। যদি কোন কারণে স্ত্রী বা পুরুষ অসমর্থ্য হয় সেক্ষেত্রে তার দ্বিতীয় পক্ষীয় কাউকে প্রয়োজন হতে পারে (যদিও সমাজে নারীর প্রয়োজনটি অগ্রাহ্য)। এক্ষেত্রে বিষয়টির প্রাধান্য সামর্থ্যের ভিত্তিতে। কেননা সামর্থ্য না থাকলে নৈতিকভাবে সে কাউকে বঞ্চিত করবে। কিন্তু যদি ধন-সম্পদের মোহভাবনা দেখিয়ে অথবা ক্ষমতার বাহুল্যতা দেখিয়ে দুই বা ততোধিক বিয়ে করা হয়, তবে তা নিতান্তই বিবেকবর্জিত কাজ। একমাত্র মনুষ্যত্বহীনদের দ্বারাই এমন কার্য্য সম্পন্ন করা সম্ভব হয়।
হ্যাঁ; আমি সেসকল লোকদের কথা বলতে চাইছি যারা একাদিক বিয়ে করে থাকেন। আমার অনেক বন্ধু বলে থাকে তাদের সামর্থ্য আছে তাই তারা করে। আমি আমার বন্ধুদের উদ্দেশ্যেই বলছি, এতগুলো বিয়ে করা সে সামর্থ্য নয় বরং ক্ষমতার বহিঃপ্রকাশ। এই পৃথিবীতে যতজন পুরুষ দুই বা ততোধিক স্ত্রী গ্রহণ করেছে, তাদের দুই একজনই কেবল সামর্থ্যের জন্য করেছে। আর বাদবাকী সবাই করেছে ক্ষমতার দাম্ভিকতায়। বিষয়টা এই জন্যই বললাম- ধরুন বিয়ের মূখ্য উদ্দেশ্য হচ্ছে জৈবিক চাহিদা পূরণ। একজন পুরুষের জন্য একজন নারীই যথেষ্ঠ এই চাহিদা পুরণে। যদি কোন কারণে স্ত্রী বা পুরুষ অসমর্থ্য হয় সেক্ষেত্রে তার দ্বিতীয় পক্ষীয় কাউকে প্রয়োজন হতে পারে (যদিও সমাজে নারীর প্রয়োজনটি অগ্রাহ্য)। এক্ষেত্রে বিষয়টির প্রাধান্য সামর্থ্যের ভিত্তিতে। কেননা সামর্থ্য না থাকলে নৈতিকভাবে সে কাউকে বঞ্চিত করবে। কিন্তু যদি ধন-সম্পদের মোহভাবনা দেখিয়ে অথবা ক্ষমতার বাহুল্যতা দেখিয়ে দুই বা ততোধিক বিয়ে করা হয়, তবে তা নিতান্তই বিবেকবর্জিত কাজ। একমাত্র মনুষ্যত্বহীনদের দ্বারাই এমন কার্য্য সম্পন্ন করা সম্ভব হয়।