রবিবার, ৭ আগস্ট, ২০১৬

যদি অভিমানী আঁখিজলে

যদি অভিমানী আঁখিজলে মুছে কাজল
ধরিয়া রাখিও প্রিয়ে পাতিয়া আঁচল
বিরহী পাখি যবে উড়ে যাবে দূরে
দেখিব কত কাজল রাখিলে আঁচলে।

যদি

যদি বন্ধু হও!!!
সামনে দাঁড়াও
কথা কও
সুরে গাও
দেখি প্রানের পরে মনের কথা গানের সুরে।

যদি প্রিয় হও!!!
ধরা দাও
পাশে দাঁড়াও
হাতটি বাড়াও
প্রেমপ্রেয়সী পাশে থাকুক হাতটি রাখুক হাতের পরে।।

তোকে দেখে

তোকে দেখে-
লজ্জার মাথা খেয়ে, চোখ রাখি চোখে।

বেহেস্তকামীদের সমস্যা কি?

বেহেস্তকামীদের সমস্যা কি?

আরে ভাই, তোরা বেহেস্তে ৭০ হুর নিয়ে উল্লাস করবি আবার দুনিয়াতেও কাফেরের রক্ত নিয়ে উল্লাস করবি?

আরে- কাফের‌রা তো এমনিতেই পরকালে দোজগের আগুণে জ্বলতে থাকবে বলে নিশ্চিত হয়েছে, তাদের দুনিয়ার বাতাসটুকু অন্তত শান্তিতে নিতে দে।

নাকি দুনিয়াতে তাদের এইটুকু সুখও সহ্য হচ্ছে না? নাকি পরকালের দোজগের আগুণের ব্যাপারে তোদের সন্দেহ আছে?

তবে বল- দুনিয়াতে কাফেরের এই সামান্য সুখ নিতে পারছিস না, জান্নাতে অন্যের সেই মানের ৭০ হুর দেখে সইতে পারবি তো?

(বি. দ্র- এই পোষ্ট বিশেষ কারও পক্ষ নিয়ে নয়। এই পোষ্ট আক্রান্ত সাধারন অসহায়েদর পক্ষে, এই পোষ্ট ধর্মীয় দৃষ্টিভঙ্গির ধরুন আমার মত আর যারা কাফের খ্যাতি পায়- তাদের জন্যে।)

যে যেতে চায়

পুলিশের আইজিপি (এ কে এম শহীদুল হক) বলেছেন, আটক জঙ্গিরা বলে, ‘আমাকে মেরে ফেলেন। আমি জান্নাতে যাব।’

প্রত্যেকের স্বাধীন মত প্রকাশের অধিকার আছে, আছে বাসনা পুরণের অধিকারও। অথচ প্রশাসন অকারণ হস্তক্ষেপ চালাচ্ছে।

যে যেতে চায় তাকে যেতে দিতে হয়, তাকে যেতে দেওয়া উচিত। না হলে সে যার যাওয়ার ইচ্ছে নেই, তাকে নিয়ে যাবার সুযোগ খুঁজে।

নিঃখাদ ভালোবাসা্ ও দেশপ্রেম

নিঃখাদ ভালোবাসা কাকে বলে? সত্যিকারের দেশপ্রেমিক কারা?

ভালোবাসা তখনই নিখাদ হয়, যখন তা বিনিময় বিহীন হয়।
মা-বাবা জানে তার কোলের কন্যা সন্তানটি একদিন তাদের ছেড়ে অন্যে ঘরের কেউ হবে, জানে- তাঁদের ছেলেটি একদিন তাঁদের পথে ফেলে দিতেও হয়ত দ্বীধা করবে না। তবুও তাঁরা কন্যাটিকে, তাঁদের ছেলেটিকে নিজের শরীরের হাজার ছোট-জখমের বিনিময়ে কোমল রাখতে উদগ্রীব থাকে।

নিখাদ ভালোবাসা বাসতে পারে একজন কৃষক। সারাদিন মাঠে পড়ে আগুণে পুড়ে, বৃষ্টিতে ভিজে ফসল বুনে। অথচ তিনি জানেন এই ফসলের দশভাগের একভাগও তাঁর উদর নিবৃতের জন্য নয়। তবুও সন্তানের মমতায় আগলে তিনি ফসল বুনেন, ফসল উঠার আগ পর্যন্ত হৃদয়ের সমস্ত ভালোবাসা ঢেলে ফসলের যত্ন করেন।

নিখাদ ভালোবাসা দেখাতে পারেন একজন শ্রমিক- তিনি পরম মমতায় অন্যের জন্য বড়-বড় দালান-কৌঠা, পথ-ঘাট গড়ে তোলেন প্রতিটি রক্তঝরা ঘামের দামে। অথচ এই দালান-কৌঠা, রাস্তা-ঘাট কোনটিই তাঁর থাকবার বা চলবার নয়।

আমরা একটু দানবীর হলেই তাকে শ্রেষ্ঠ দেশপ্রেমিকের খেতাম দেই! রাজনৈতিক নেতা-মন্ত্রী-প্রধানমন্ত্রীকে শ্রেষ্ঠত্বের আসনে অলংকৃত করে শ্রেষ্ঠ দেশপ্রেমিকের আসন প্রদান করি! অথচ জানতে চাই না- দানবীরের অর্জিত সম্পদের খাত, বুঝতে চাই না নেতা-মন্ত্রী-প্রধানমন্ত্রীর সাচ্চা দেশপ্রেমিক সাজার পেছনে কাক্ষিত থাকে ক্ষমতা কুক্ষিগত করার বাসনা।

আগে অনেকবার লেখেছি- মনের ভেতরে পুড়ে-পুড়ে খাক হয়ে যাওয়া প্রেমিকের প্রেম খুব কম প্রেমিকাই বুঝতে চেষ্টা করে। অথচ ভালোবাসি-ভালোবাসি বলে মুখে ফেনা তোলা লাফাঙ্গারই প্রতারণা ফলাবার আগ পর্যন্ত প্রেমিকার কাছে শ্রেষ্ঠ প্রেমিক বলে বিবেচ্য হয়!

ব্যাচেলরদের বাড়ী ভাড়া

বাড়িওয়ালাদের যদি ব্যাচেলরদের বাড়ী ভাড়া দেবার ইচ্ছে না হয়, তবে তারা কন্যার পিতা হয়ে ব্যাচেলরদের আত্মীয় কইরে নিবার পারে। এতে কারও থাকার ঘরও হয়, পাশে থাকার বউও হয়..

মানুষ আমি স্রেফ এক মানুষ

অতটা ভালো চাইনে হতে-
ভূল করে লোকে দেবতা বলে
অতটা নিচেও চাইনে নামতে
ভয়ে মরে লোক অতল জলে

মানুষ আমি স্রেফ এক মানুষ
সুখ-দুখ-আনন্দ-বেদনায়
মুখোশ পড়ি মুখোশ খুলি
অবোধ-বোধের মন্ত্রণায়...

বাঙ্গালি থেকে গালি

অনেকে বলে থাকেন- গালিটাও নাকি একপ্রকার আর্ট, যে আর্ট মানুষ মনের অন্তঃগোছরে এঁকে রেখেছে সে আদিমকাল হতে। আমিও তাই মনে করি, জীবনের প্রতিটি আলোক বিচ্ছুরণের বিম্ব কিংবা প্রতিবিম্ব যখন চোখের কোণে ধরা দেয়, তখন সে মনের মাঝেও উজ্জ্বল পটরেখা এঁকে যায়।

আমি গাঁয়ের ছেলে। গাঁয়ে থাকাকালে আমাদের বেশীরভাগ সময়ই ঘুম আসত গালি-গালাজের শব্দে আবার ঘুমও ভাঙ্গত তা শুনেই। জীবনের সাথে এর এতটা অবিচ্ছেদ্য সম্পর্ক এমন ছিল যে, মাঝে-মাঝে মনে হত গালি না শুনলে প্রকৃতিও বোধহয় শূণ্যতা বোধ করত।

আমাদের জাতিসত্তা নিয়ে যদি বিস্তারিত ঘাঁটাঘাটি করা হয় তবে, আমাদের শিকড় থেকেই যে এর অন্তঃপ্রবাহধারা বর্তমান -তা সহজেই অনুমেয় হবে বলে আমার বিশ্বাস। কিন্তু প্রযুক্তির যুগে বসেও সে সব নিয়ে বিস্তর গবেষনা করবার মতো ধৈর্য্য না থাকায় অনুমানভিত্তিক জ্ঞাণকে সত্য বলে স্থাপন করবার যে সাহস দেখাচ্ছি তার জন্য ক্ষমাপ্রার্থী।

কিন্তু হঠাৎ আজকে গালি নিয়ে লেখালেখির কৌতুহল জন্মাল কেন? আসলে মনের মর্জি-আর্জি দুইই বোঝা দায়! কখনও সে কাকে দাবড়াতে চায়, কখন সে নিজের দাবড়ে পালায়, এ বোঝা বেশ কষ্টসাধ্যই বটে। আজকে একটা বিষয় খেয়ালে নিতেই হঠাৎ মনে হল, গালি নিয়ে একটা ধারাবাহিক শুরু করলে কেমন হয়? এ নিয়ে কিছু অল্প-বিস্তর ভেবে দেখে পেলাম, আসলে ব্যাপারটা একেবারে মন্দ হবে না! যে হারে নিজের বিপরীত মানষিকতার মানুষের দিকে মানুষ ক্রোধের দৃষ্টি রেখে চৌদ্দগোষ্ঠীর শ্রাদ্ধ করছে, গোষ্ঠীর নামে নামে ফুল-তুলসির দিয়ে পিন্ডি চটকাচ্ছে, তাতে গালির ধরনগুলো শেখানোর মতো নিখাদ যুক্তির কার্য্যকারিতা আছে বই কি...

বর্তমানে উদিয়মান ক্ষমতাশালী দেশগুলো মধ্যে চীন, ভারত অন্যতম। তো আমরা বাঙ্গালিরা খুবই ভদ্র-শান্ত-সভ্য (নিজেদের মনে) হওয়ায়, আমরা ভাবি- যদি আমরা কোন দিন উদিয়মান শক্তি হইও, আমাদের মনের মধ্যে ভারতের মতো ক্ষমতা কুক্ষিগত করার ইচ্ছে বা অভিলাষ হবে না, কেননা আমরা তাদের তুলনায় অনেক ছোট দেশ এবং আমাদের লোকবল কম এবং আমরা আগায়-গোড়ায় সুগন্ধিমাখা ভালো মানুষী এবং ক্ষমতা হলেও দেশীয় ভূখন্ড কিংবা জনগোষ্ঠীর হিসেব-কিতেবে ইসরাইলের সাথে আমাদের দেশিও ইনছানদের তুলনা চলে না। কারণ তারা ইসরাইল, তারা ইহুদী-নাসারা, তারা ক্ষমতার জন্য হিংস্র দানব হয়ে রক্ত খায়।

তো ঠিক আছে, মুল কথায় আসি- যেহেতু আমাদের দেশের উপর ভারতীয়দের প্রভাব বেশী এবং ওরা আমাদের ক্ষমতার জোরে করায়ত্ত করে রাখতে চায়, তাই আজ আমরা ভারতীয় এবং এদেশে অবস্থানরত ভারতীয় দালালদের গালি-গালাজের কৌশল শিখব।

যেকোন গালি-গালাজ শুরুর পূর্বে যেমন কিছু কারণ থাকা চাই, তেমনি থাকা চাই কিছু উপকরণও। তাই ভারতের চৌদ্দগোষ্ঠী উদ্ধার করার জন্য যে কারণগুলো আছে সেগুলোতে চোখ বুলিয়ে নেই।

১) ভারত আমাদের চারিদিকে স্থল ও জল দখল করে খাচ্ছে। (শ্রুতিপদঃ অধিকার আদায়ের ক্ষমতাহীন প্রত্যেকে অথর্ব বলে, এরা সবকিছু শুয়ে-বসে পেতে চেয়ে কাঁদে।)

২) ভারত অন্যায় ভাবে সীমানায় বাংলাদেশীদের খুন করছে। (তর্কিত প্রশ্নঃ খুন হবার সাধ বুকে জমিয়ে কারা অবৈধভাবে সীমানা পারাপার হতে চায়? আর কেন পারাপার হতে চায়?)

৩) আমাদের দেশের অসহায় গরু ব্যবসায়ীদের মেরে ফেলছে এবং গরু আনতে দিচ্ছে না। (প্রশ্নঃ গরু ব্যবসায়ীরা অকারণ সেখানে মরতে যাচ্ছে কেন? গরু কি এদেশে উৎপাদন সম্ভব নয়?)

৪) ভারত আমাদের সাথে টিপাই বাঁধ নিয়ে খেলছে, তিস্তা চূক্তি নিয়ে খেলছে। (উত্তরেঃ ভারত যখন টিপাই বাঁধ দিয়েছে, তিস্তা নিয়ে খেলছে, তখন আমরা তাদের সাথে শরীর ঘষাঘষি না করে বিকল্প ব্যবস্থা নিচ্ছি না কেন? আমরা বিকল্প ব্যবস্থা নিতে অসমর্থ্য? তবে অসমর্থ্যে উর্দ্ধস্বর কি মানায়? আমরা না হয় যেদিন সামার্থ্য হবে সেদিন দেখাবার অপেক্ষায় থাকি)

৫) ভারত আমাদের দেশের সমাজ-রাজনীতি আর অর্থনীতি নিয়ে খেলছে। ( আশ্চার্য্যবোধক চিহ্নযুক্ত প্রশ্নঃ খেলার মাঠ আমার দেশের, লোক আমার দেশের, খেলবার দলও ঠিক হল দেশের মধ্যেকার লোকজন নিয়ে। তবে তারা খেলছে কিভাবে? যদি নিজের স্বাধীন ভূখন্ডে অন্যলোক এসে খেলে থাকে, তবে গলা ফাটিয়ে না বলে নিজের অক্ষমতার জন্য সকলের তো উচিত ছিল আত্মহত্যা করা।)

যা হোক- গালি দেবার মতো কারণ তো মিলল- এবার বন্ধুদের সাথে শুরু করুন গালাগালি।

ভারত রেন্ডিয়ার দেশ, শালারা নাপাক, ন...পো, মান্দ..., চু...পো, মা...রি, খা....পো, মা...পো, ন...জাত, বে..., দা... এভাবে চলতে থাকুক।

যেহেতু মেজাজ চাঙ্গা, তো বন্ধুদের গালির সাথে আরও যোগ করুন-

“রেন্ডিয়ার জাকির নায়েক খা.....পো, মওদুদি ন....পো, ভারতের মুসলমানদেরও..... করি, পিসটিভি লোকজনরে......, ডান্ডি রাষ্ট্রে দেওবন্দ রে.....” -আচ্ছা কোটেড লাইন শুরু করার পর বন্ধুরা কেউ-কেউ থেমে গেছে? কারও চোখমুখ লাল হয়ে যাচ্ছে? কারও রক্তচক্ষু আপনার দিকে তেড়ে আসছে? তবে রাগ সামলে থেমে গিয়ে সরে পড়ুন। কারণ গালি আপনি এখনও শিখে উঠতে পারেন নি, উল্টো-পাল্টা গালির জন্য আপনার কাঁধের উপরের ধড়টা হয়ত বন্ধুর রক্তচোখা রাগের উপর হারিয়ে বসতে পারেন।

পরিশেষঃ ভাইলোগ আমার উপ্রে রাগ লইয়েন না। সত্যি কতা কইতে কি- আপনেরা আসলে যে যুক্তিতে আড়ালে আবডালে গালি দিবার পয়তারা করেন, সে যুক্তিরই খাতিরে কয়েকটা কইলে কইছি ভায়ে আপনেরার সইবে না। আর কাঁধে একটু বিদ্যের ভার আছে বিধায় লজ্জায় মুখও খুলবার চাই না। কিন্তু এতে ভাইবে বইসেন না, কিচ্ছু কইবার পারি না, সত্যি কইছি ভাইলোগ- এখানে যে বিদ্যে আপনারা ফলিয়ে যাচ্ছেন তার কয়খান কইলেম পিচ্ছিবেলায়ই মুখস্ত হইয়ে গেছে।

এখনও কত নতুন আছি

জীবনের দেয়াল থেকে চুন খসে পড়ে বার-বার
শিরিসের কাগজে জিহ্ন প্রলেপ তুলে নতুন প্রলেপ দেই
চকচকে দেয়াল দেখিয়ে বলি-
দেখ এখনও কত নতুন আছি!!!

বিটিভি দেখুন আর পজিটিভ ভাবনা ভাবতে শিখুন

ভিসেন্ট সাহেব, কার্নেগী সাহেব, জনাব শিব খেরাসহ প্রত্যেকটি লেখকের যুক্তি ছিল, সব-সময় পজিটিভ চিন্তার ব্যাপারে। পারলে জীবন থেকে “পাপ” “মিথ্যা” এবং “না” এই শব্দগুলো মুছে দিতে। “আমি পারছিনা” এই কথাটি এভাবে না বলে বলতে হবে- “আমি চেষ্টা করেছি কিন্তু মনে হয় কোথাও ভূল হচ্ছে!”

এরপর থেকে আমি টুকিটাকি পজিটিভ চিন্তা-ধারার চেষ্টা করে চলছি। কিন্তু মিডিয়ার অগ্রাসনে আর বিজ্ঞানের অগ্রধারায়, চারদিকে ইচ্ছে না থাকলেও “পাপ” “মিথ্যা” কিংবা “না” এই শব্দগুলো থেকে বেরিয়ে আসা সম্ভবপর হয়ে উঠছে না।

এজন্য... ঠিক এজন্যই... আমি সিদ্ধান্ত নেবার চেষ্টা করছি, সব মিডিয়া জগত বন্ধ করে দিয়ে শুধু বিটিভি‘র ভক্ত হয়ে যাব। সত্যি বলতে কি, জ্ঞাণ হবার পর থেকে এই একটা মিডিয়ার চ্যানেল পেয়েছি, যেখানে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে পজিটিভ খবর, উন্নয়ন আর উন্নয়ন সাথে দেশ শাসকদের শীনা উঁচু করে বলবার মতো চরিত্র!!!

তাই সকলে আসুন, বিটিভি দেখুন আর পজিটিভ ভাবনা ভাবতে শিখুন।

যে নিজেকে নিয়েই কেবল ভাবতে শিখেছে

যে নিজেকে নিয়েই কেবল ভাবতে শিখেছে ( অথাৎ যার পৃথিবী কেবল নিজেকে ঘিরেই বর্তমান) তাকে নিয়ে কিংবা তার ভালো-মন্দ নিয়ে ভাবতে গেলে অনেক বেশী খেসারত দিতে হয়। সাথে নিজের অর্জিত সম্মানও বিসর্জন দিতে হয়।