মঙ্গলবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০১৩

শুভ জন্মদিন

নিসঙ্গ পথচারী, সুদূর পথে
হেঁটে যায় একাকী অকারণ
চলে যাওয়া সে পথে
ভালোবাসা বাঁধে তারে আমরণ।

সে ভালোবাসা ভূলে, পথে ফেলে যে
পাষন্ড চিত্ত তার,
পথে-পথে ঝরা ফুলে
পদদোষে চিত্তবিষে একাকার,

অজানা সত্য

বোধের বিচারে নির্বোধ হয়েছি আমি,
যাতনা পুষেছি অন্তরে;
জেনেছি, সেই অজানা সত্য,
ক্ষোভের প্রায়চিত্তে মানুষ হয় সাধু কিংবা চোর
পুষে রাখা স্বপ্নের মন্তরে।

সোমবার, ৯ ডিসেম্বর, ২০১৩

সুযোগ

দৃষ্টিকটু বাক্যে শুরু হওয়া নিষ্কন্টক সত্যও গুরুগম্ভীর মিথ্যা। কারণ; তা বিতর্ক সৃষ্টিতে সুযোগ দেয়।

জানা

মরতে যাকে চেনা হয়, সে আমার যম
সংসার তরণী পাড়ি দিতে, লাগে বড় দম!!

মমতার আশ্রয়ে আমাদের স্বপ্ন‘রা যে বড় নিঃস্ব

জীবন আর জীবিকার পথে পুড়ে ছাই কত স্বপনের সোনালী কুড়োঘর। তবু স্বপনের খুনশুটি ভূলে ছুটি এই আমরা, বাঁচার তাগিদ যে আমাদের বড়, মমতার আশ্রয়ে আমাদের স্বপ্ন‘রা যে বড় নিঃস্ব।

মূঢ়, অলস

রাত-দিন আমরা আমাদের ব্যর্থতাগুলোকে আবেগে পরিনত করি আর অন্যের পানে চেয়ে থাকি তার কৃপা-অনুগ্রহতসূচক শান্তনা বানীতে । কিন্তু ব্যর্থটাকে সফল কার্য্যে পরিনত করতে আমরা বরাবরই মূঢ়, অলস।

রবিবার, ৮ ডিসেম্বর, ২০১৩

হাত রাখা হাতে

অচলা!!! নিবিড় অরণ্যে
থমকে থাকা বেলায়
শালিকের ঝাঁকে
শুনেছ কি!

শুনেছ কি;
গভীর অরণ্যও ঢালে
সমকালের পায়ে-পায়ে
খেয়ালি মাখা চুমো
উচ্ছ্বাসে!

তিতে

উচিত কথার বাক্য দিলে
তাতে দেখি তিতে মিলে।

আপন-পর

যখন মৃত্যু‘টাই সত্য পাগল,
ভুলাবি আপনায় কোনসে্ ভুলে
মায়ায় ভোলা এ জগতে
আপন-পর হেতু অন্তঃমূলে।

সফলতা

মানুষের জানার বা জ্ঞাণের পরিধি বিশাল হলেও জানার ইচ্ছার পরিধি সংকীর্ণ। খুব কমজনই অকারণে নিজ আগ্রহে অজানাকে জানতে চায় বা জানে। তাই কারো চলন-বলন বা কথাবার্তা দিয়ে তার জানার পরিধি বিবেচনা করা ঠিক নয়। সময়, সুযোগ পরিস্থিতিও অনেককে অনেক বেশী সফল করে তোলে।

শনিবার, ৭ ডিসেম্বর, ২০১৩

শোনা যায়

যুগ গেছে চলে, মিশে গেছে অনন্তলোকের আঁধার সীমানায়
তবু; তাঁর পদধ্বনি শোনা যায়, বাতাসের সুর মুর্চ্ছনায়।

স্বপ্নবাঁচুক

হোক এ‘ঘর কুঁড়োঘর
প্রকৃতির শিক্ষায় স্বপ্নবাঁচুক জীবনভর।

বুধবার, ৪ ডিসেম্বর, ২০১৩

নিরূপণ

যিনি সৎ থাকতে চেয়েও সত্য-মিথ্যা নিরূপণে ব্যর্থ, তিনি প্রকৃত অর্থে অসৎ এবং তার স্বরূপও বিপদজ্জনক।

মঙ্গলবার, ৩ ডিসেম্বর, ২০১৩

পাবে, নেবে

আমাতে কি আছে বল তুমি পাবে?
কি এমন পাবার আছে তুমি নেবে?

দুঃখিত

দেশের একজন সাধারণ নাগরিক হিসেবে বাবা কিংবা স্বামীর আর্শিবাদপুষ্ট নেত্রী, বেশ্যাবৃত্তি কিংবা লেয়াজুবৃত্তি করা নেতা, মহাজোটভুক্ত পা‘ছাটা পন্থিদল কাহাকে সমর্থন করতে চাই না। চাই উদার মনোবৃত্তি আত্মদৃড়কল্পসম্পন্ন সত্যিকারের একজন দেশদরদি পরাবিক্রমশীল নেতা, তার পদাচারণে মূখরিত হবে আকাশ-বাতাস আলোক। যতদিন সে আশা পূর্ণ না হচ্ছে, ততদিন দেশের নাগরিক হিসেবে দেশকে ঘৃণাছাড়া অন্যকিছু দিতে পারছি না বলে দেশমাতৃকার কাছে অকৃতজ্ঞ সন্তান মনে ক্ষমা চাই।