জীবনে চলতে গেলে কিছু মানুষের হাত ধরে এগিয়ে চলতে হয়। এগিয়ে চলা জীবনে যে হাতগুলো সারাজীবন শক্ত করে ধরে রাখে, সে হাতগুলো বাবা-মায়ের। তাই বাবা-মায়েরর্ ঋৃণ শোধ করার মানষিকতা পোষন জগতে সবচেয়ে হীন কর্মগুলোর মধ্যে অন্যতম।
বাবা-মা ছাড়াও আরো কিছু মানুষ আছে যাদের স্নেহ-সান্নিধ্য কিংবা নিঃস্বার্থ মমতা ছাড়া এগিয়ে চলা কঠিন। আমার জীবনে এগিয়ে চলা পথে যে মানুষগুলো স্নেহ-সহযোগিতা আমাকে আজীবন ঋৃণী করছে, তাঁদের মধ্যে অন্যতম মানুষগুলো-
১) মেজদিদিঃ ছোটবেলায় আমাদের যৌথ পরিবারের দায়িত্ববেড়িতে মা যখন ব্যস্ত হয়ে পড়েন, তখন বড়দিদি মামার বাড়িতে, বাড়িতে আমার ভরসার আশ্রয় আমার মেজদিদি। মেজদিদির স্নেহ-সান্নিধ্য ছাড়া বেড়ে উঠা পথটা সত্যিই কঠিন ছিল। চাপা স্বভাবের হওয়ায় ছোটবেলায় থেকে আমার বাবা-মায়ের কাছে আবদারগুলো বেশিরভাগই পূর্ণ হত মেজদিদির মাধ্যমে। ছোটবেলায় পড়তে বসলেই আমার কেবল ঘুম পেত, পড়ালেখার ব্যাপারে মায়ের কড়াকড়ি বেশী থাকায় আমি ঘুমিয়ে পড়লে দিদি পাহারা দিয়ে রাখত মা কখন আসে? তাছাড়া একই শ্রেণীতে পড়ার সুবাদে প্রাইভেট পড়া থেকে শুরু করে আমার যে সোর্সগুলোতে টাকা-পয়সার প্রয়োজন পড়ত সেগুলোতে বাবাকে বলার মত সাহস আমার না থাকায় দিদিই আমার গুরুত্বপূর্ণ সহযোগি হিসেবে কাজ করত।
বাবা-মা ছাড়াও আরো কিছু মানুষ আছে যাদের স্নেহ-সান্নিধ্য কিংবা নিঃস্বার্থ মমতা ছাড়া এগিয়ে চলা কঠিন। আমার জীবনে এগিয়ে চলা পথে যে মানুষগুলো স্নেহ-সহযোগিতা আমাকে আজীবন ঋৃণী করছে, তাঁদের মধ্যে অন্যতম মানুষগুলো-
১) মেজদিদিঃ ছোটবেলায় আমাদের যৌথ পরিবারের দায়িত্ববেড়িতে মা যখন ব্যস্ত হয়ে পড়েন, তখন বড়দিদি মামার বাড়িতে, বাড়িতে আমার ভরসার আশ্রয় আমার মেজদিদি। মেজদিদির স্নেহ-সান্নিধ্য ছাড়া বেড়ে উঠা পথটা সত্যিই কঠিন ছিল। চাপা স্বভাবের হওয়ায় ছোটবেলায় থেকে আমার বাবা-মায়ের কাছে আবদারগুলো বেশিরভাগই পূর্ণ হত মেজদিদির মাধ্যমে। ছোটবেলায় পড়তে বসলেই আমার কেবল ঘুম পেত, পড়ালেখার ব্যাপারে মায়ের কড়াকড়ি বেশী থাকায় আমি ঘুমিয়ে পড়লে দিদি পাহারা দিয়ে রাখত মা কখন আসে? তাছাড়া একই শ্রেণীতে পড়ার সুবাদে প্রাইভেট পড়া থেকে শুরু করে আমার যে সোর্সগুলোতে টাকা-পয়সার প্রয়োজন পড়ত সেগুলোতে বাবাকে বলার মত সাহস আমার না থাকায় দিদিই আমার গুরুত্বপূর্ণ সহযোগি হিসেবে কাজ করত।