বুধবার, ২৭ জুলাই, ২০১৬

বাঙ্গালি চরিত্র ও ভবিষ্যত



বাঙ্গালি চিরকালই দু‘মুখো! এরা স্বাভাবিক চিন্তা-চেতনাতে কখনও এক হতে পারে নি, অদূর ভবিষ্যতের সে আশা করাটা দূরহ বটে। এরা সন্ত্রাসকে যেমন প্রতিহত করতে চায়, ঠিক তাদের লালনে মদদ দিতেও তৎপর। একদল একজনকে দোষী সাব্যস্ত করে তথ্য দিলে অন্যদলের কাছে মিথ্যে সাব্যস্ত করার তথ্যও এসে যায়। কেউ আক্রান্ত হয়ে ঘৃণা-ভয়ে থু-থু ছিটালে ঠিক বিপরীত কেউ এসে সে থু-থু চেটে খায়।

কেউ হ্যাঁ বললে সে হ্যাঁ‘কে না বলার লোকের যেমন অভাব থাকে না, তেমনি হিংস্র জানোয়ারের সুদর্শনরুপ দেখে ক্রাশ খেয়ে অর্গাজম হওয়ারও অভাব নেই।

এমন জাতির ভবিষ্যৎ কতটা ভয়ঙ্কর রুপ হয়ে এসে দাঁড়াবে- সময় কেবল তারই প্রতিক্ষার প্রহর গুনছে।

উদ্দেশ্য

আইডিবি থেকে কম্পিউটারের বিভিন্ন বিষয়ভিত্তিক কোর্সে বৃত্তিসহ বিনামূল্যে করার সুযোগ দেয়া হচ্ছে শুধুমাত্র মুসলিম ছাত্রদের। ইসলামী ব্যাংকের মতো এখানে কোন হিন্দু বা অন্যকোন ধর্মালম্বিদের আবেদন করার সুযোগ পর্যন্ত নেই। সবচেয়ে মজার ব্যাপার সরকারই এ ব্যাপারে সব সুযোগ করে দিচ্ছে, এমনকি প্রশ্ন পর্যন্ত উঠছে না- এদেশে অন্য ধর্মালম্বিদের যথেষ্ঠ বসবাস থাকার সত্ত্বেও তারা কেন সমসুযোগ পাচ্ছে না?

প্রশ্ন তুলছি, গনতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থায় এ ধরনের মানষিকতা প্রদানের সুযোগ দেয়ার কার্য্যত কারন কি? বৃত্তিপ্রদানের মাধ্যমে এভাবে একটি জনগোষ্ঠীকেও সবস্থানে ক্ষমতাশালী করে তোলার উদ্দেশ্যও বা কি? আজকে যারা কম্পিউটারের হ্যাকিং কিংবা স্প্যামিং কিংবা ভার্চূয়াল জগতে হিডেন থেকে বিভিন্ন অসাধু কার্য্যক্রম চালাচ্ছে, তাদের মদদ দাতা আসলে কারা? শুধুমাত্র একটা জনগোষ্ঠীকে নিয়ে গোপন কার্য্যসিদ্ধের উদ্দেশ্য কি?

ভয় ও বোধ

খেলোয়ার‘রা খেলছে- রাষ্ট্রযন্ত্র খেলছে, প্রধানমন্ত্রী খেলছে, আইনমন্ত্রী খেলছে, মন্ত্রী পরিষদ খেলছে, সাবেক বিরোধী বর্তমান বিরোধী খেলছে, বাম খেলছে, ডান খেলছে, সাথে মধ্যবর্তী‘রাও খেলছে। বুর্জোয়া রাজনৈতিক খেলছে, নীতি বিসর্জিত আমলাতন্ত্র খেলছে। প্রশাসন খেলছে, তার হাতে ধরে সাঙ্গ-পাঙ্গরা খেলছে। লেজুড় ধর্মব্যবসায়ী খেলছে, বুদ্ধিজীবী খেলছে। বিশ্বাসীরা খেলছে, বিশ্বাসবাসী‘রা খেলছে। লেজ গুটানো বিড়াল খেলছে, ধূর্ত শেয়াল খেলছে। লেজ তোলা কুকুর খেলছে, উগ্রতায় শুয়র খেলছে।

এখানে খেলায় জয়-বিজয় অনুমেয় না হলেও খেয়াল করলেই বোঝা যাচ্ছে সকলের খেলার উদ্দেশ্য হাসিল! খেলায় অংশগ্রহণকারী সবাই নিজেদের কায়দায় খেলতে-খেলতে ভাবছে আবাল জনতা ঠিক বোঝে না, ঠিক খেলার কৌশল জানে না। আর সত্যিতে পৌঁছে আমরাও দেখছি, আসলেই কম ভুগছি না। খেলার চমকে-ঢমকে আমরা ভীতি নিয়ে সেযে, ছুটছি আর থামছিও না। অথচ ভীতি থামিয়ে এদের দিকে হাত এগিয়ে নিলে এরা ঠিক মুঠিতে কতটা পুরত সন্দেহ!

বুধবার, ২৯ জুন, ২০১৬

প্রেম ও বিশ্বাস

প্রেম-ভালোবাসার ক্ষেত্রে সবচেয়ে মূখ্য এবং জরুরী “বিশ্বাস”। এখানে বিশ্বাস যত দৃঢ়, ব্যক্তি মধ্যকার প্রেম তত প্রগাঢ় ও সুদৃঢ়। সময়-পরিস্থিতি বিবেচনা বোধে না নিয়ে শুধুমাত্র আবেগের বশবতী হয়ে, অথবা হারাবার ভয়ে যখন কোন পরিণয় বা সমাপ্তী আসে, তখন সেই প্রেম বা সম্পর্ক নিয়ে মুখোমুখি দাঁড়ায় জীবনের সবচেয়ে বড় প্রশ্নবোধক শব্দটি....

তারা কি পরস্পরকে সত্যি বিশ্বাস করে??????

(প্রেম সময়কে যেমন হারাতে জানে, তেমনি হারাতে জানে সমাজ-সংসার-সংশয় কে। অতটুকু না থাকলে প্রেমের প্রাধান্য কিসে?)

প্রেমের ক্ষেত্রে আর একটি গুরুত্ববহ বিষয় সন্দেহ, যেটা দূর্বল বিশ্বাসের কারনে ব্যক্তিমনে জন্ম নেয়। যখন ব্যক্তিমনে সন্দেহ প্রবল হতে শুরু করে, তখন পরস্পরের মধ্যেকার বিশ্বাসও কমতে থাকে। সন্দেহ বাতিক যুক্ত যুগল সত্যিকারের প্রেমটাকে জানে না। তাদের কাছে প্রেমটা যতটা না স্বর্গীয়, তারচেয়ে বেশী দেহ ও মনের খোরাক কিংবা প্রাপ্তীর। এ‘ধরনের প্রেম অভিলাষী! যেটা পরিণয় পেলেও পরিণতিটা স্বপ্নের মতো আগলে রাখবার স্থান করে দিতে পারে না।

(বিঃ দ্রঃ - এটা আমার ব্যক্তিগত মতামত কিংবা দর্শন। যেহেতু আমার ব্যক্তি জীবনে কাউকে নিয়ে তেমন করে স্বপ্ন দেখা কিংবা কারও হাত ধরে এক-দু‘ক্রোশ পথচলা সম্ভব হয়ে উঠেনি, তাই চিন্তা কিংবা চেতনার ভ্রান্তী থাকতে পারে। তবে নিজের জানার গন্ডি এবং সমাজের প্রতিবিম্ব থেকে যতটুকু আলোর বিচ্ছুরণে ঠিকরে নিতে পেরেছি, তাতে নিজের উপলব্ধিটাকে একেবারে মিথ্যে বলে উড়িয়ে দিতেও আমার কার্পণ্যতা আছে।)

জানা

উর্বর-অনুর্বর প্রাণগুলো ভেঙ্গে-চুরে বুনে যায় কবিতা-গল্প-উপন্যাস
আর রক্ত-মাংস-হাড় মাটিতে মিশে যেতে-যেতে রেখে যায় ইতিহাস।

জিজ্ঞাসা

যতটা কাছে আছি তারও কাছাকাছি রয়ে
যদি নীরবতার নীরবটুকু না শোন্
যতটা আড়ালে আছি তারও আরও বেশী গিয়ে
লাভ কি যদি এ মনটাকে জান?

প্রেম ও পরিণতি

শুরুটা ভালো লাগার, স্পর্শের কিংবা মনের সাথে লুকোচুরির
কিন্তু বিশ্বাসের ত্রয়োদশ বিন্দুরেখা পেরিয়ে পরিণতি সহজ নয়
কতকটা দ্যোদুলমান মন, কিছুটা মৌণস্তব্ধতা অথবা হারাবার কিছুপথ
আতঙ্কগুলো ভূত হয়ে পথ আগলিয়ে সমাপ্তিকে ইন্দ্রজালে আটকালে
আর চেয়ে নেবার মতো বাকী থাকে কেবল এক
যেখানে পরিবার-স্বজন, স্নেহ-সম্মান-দম্ভ-আধিখ্যাতা
জড়িয়ে পড়ে লক্ষ্যহীন ছায়াজালে, নাট্যমঞ্চের বিষাদে

ভালোবাসা হেয়ালীপনার মাত্রা যেমন বোঝে না
তেমনি বোঝে না এগিয়ে যাওয়া পথের সীমাবদ্ধতাটুকুও
শুধু মেঘধারার উপকূল ধরে ফেরবার আশার নৌকোটি
কূলে ভিড়বে বলেও ভেড়ে না
এখানে ভয়টা হারাবার, বিচ্ছেদের
তাই দিগন্তকে ছড়িয়ে যাবার নেশায় ঢেঁউগুলো যখন আরও অপ্রতিরোধ্য
তখন ঝরে পড়ে বেড়ে উঠা সীমানায় নিখাঁদ ভালোবাসার পালকগুলো।

অনুযোগ কেন?

যেমনটি ভেবেছ আমায় তেমনটি কখনও ছিলেম না, আজও নেই
সুদর্শণ পুরুষ তুমি কেন আর সকলেরই বাসনায়, অবিশ্বাস সেই?
না; তোমাকে দেখার মতো আমার কেবল দুটো আঁখিই সদা জেগে রয়
অনুযোগ কেন? আবেগ হেলে শিশিরেরও টলমল ছলছল রোদে পরিনয়।

বাসনা

যদি আগলে রাখার কৌশল জানতে প্রিয়তম;
আমিও পারতাম হতে অন্যসকল প্রেমিকসম

মূল্য

দীর্ঘ তিন বছর যন্ত্রণা সহ্য করেছি, দৈনিক গড়ে ৪-৫ ঘন্টা রাস্তায় কাটিয়েছি ২০ মিনিটের বাসের রাস্তায়। সব সহ্য করেও ভেবেছি সরকার ফ্লাইওভার বানাচ্ছে সে তো আমাদের মতো জনসাধারনের জন্যেই। কাজটা শেষ হলে আমরাই উল্লাসে এই রাস্তায় পথ পাড়ি দেব। ফলে ফ্লাইওভারের উল্লাসে বিভোর আমরা যখন রাস্তার বড়-বড় গর্ত পার হই, তখন তাতে আমাদের চিত্ত আহত হয় না বরং আমরা হাওয়াই মিঠে খেয়ে হাওয়ায় উড়ছি ভেবে নেই।

তিনবছরের মতো সময় পার হয়। যে ফ্লাইওভার দুই বছরের মধ্যে শেষ হবার চুক্তি হয়, তিনবছর পর তার অর্ধেক শেষ করেই প্রধানমন্ত্রী উৎসাহ নিয়ে উদ্ভোধন করেন। আহা! এ দেখার মধ্যেও সুখ, কৈফিয়ত ছাড়া ঢাক-ঢোল-বাজনা বাজিয়ে উদ্ভোধন! যা হোক অর্ধেক ত হয়েছে, মনে আনন্দ জাগে। আপাতত অর্ধেকে না হয় পেট ফুরবো। হ্যাঁ; মাসখানেক আধেকে বেশ ভালোই কাটছিল। ২০ মিনিটের রাস্তায় আমরা উড়োজাহাজে উড়ে ১০ মিনিটে পার হয়ে গেছি। বাসার সবাইকে তাই কয়দিন কৈফিয়ত দিতে হয়, কি করে আমি এত তাড়াতাড়ি বাসায় পৌঁছি! কৌতুক করে বড় এক ভাই বলেন; কি খবর বিপ্লবভাই? অফিস ফাঁকি দিচ্ছেন নাকি? তখন গর্ব করেই বলে উঠি, আমরা এখন ফ্লাইওভারে উড়ি ভাইয়া। আপনি উড়ে চলার মজা না পেলে বুঝবেন না।

বাবার মৃত্যু বার্ষিকী পালনের জন্য বাড়ি গেছি। ফিরে আবার যখন নিয়মিত অফিস করবার জন্য ৩০ মিনিট আগে বাসে উঠলাম, লক্ষ্য ১০ মিনিটে অফিসের কাছে পৌঁছব, তারপর হাতে ২০ মিনিটে নাস্তা খেয়ে একটু রিলাক্স হয়ে অফিসে ঢুকব। কিন্তু; একি? গাড়ি ফ্লাইওভারে উঠল না, ড্রাইভারের সাথে কেওয়াজ লাগালাম- মামা তোমাগো এত যাত্রীতে পেট পুরে না? অফিস টাইমে মজা করছ? কিছুক্ষন বাক-বিতন্ডা শেষে বাসের স্টাফের কথায় বুঝলাম, বেইলি রোড ভিআইপিদের রোড! আম-জনতা ভিআইপি রোড দিয়ে চলবে? তাই মন্ত্রণালয় থেকে সাধারন যাত্রীসেবা বাসের রোড পার্মিট তুলে দেয়া হয়েছে। সেদিন অফিসে ১ ঘন্টা পর নাস্তা না খেয়েই ডুকলাম। বুঝলাম, এদেশে আম-জনতার মূল্য শাসে, তাই আমের (আমজনতার) শাসটাই সকলের চাওয়ার, ঐটুকু শেষ হলে আঁটি হতে নতুন চারা গজে যতদিন না নতুন শাসের আম পাওয়া যায়, ততদিন পর্যন্ত তা মূল্যহীনই পড়ে থাকে।

আশার বাণী

শ্রমিক-মজুরের পিঠে হাত বুলিয়ে অনেকে বলেছে-
দেশ যেদিন উন্নত হবে সেদিন আমরা তোমরা.....
দেশ একটু-একটু করে এগিয়ে যাচ্ছে
পিঠে হাত বুলিয়ে অনেকে আকাশ ছুঁয়েছে
অথচ আশার বাণী আকড়ে ধরা শ্রমিক-মজুরের দল
তাঁরা চাপড়ানো পিঠে কুঁজ নিয়ে এখন বিছানায়, নির্বাক

রিফিউজি

এদেশে হিন্দুধর্মালম্ভী‘রা রিফিউজি নয় বরং সংখ্যাগুরুদের চেয়েও এদেশে তাদের বাপ-দাদার ভিটে অধিকার অনেক বেশী, অনেক প্রাচীন। সামাজিক, রাজনৈতিক কিংবা সংষ্কৃতিক যে অবকাঠামোর উপর এদেশটা আজও দাঁড়িয়ে আছে, তারও বীজ বপন এদের হাতেই হয়েছে। ১৯৪০ থেকে ১৯৬০ সালের ভূমি রেকর্ড কিংবা তফসিল ঘাটাঘাটি করলে এখনও স্বচ্ছ কাঁচের মতো স্পষ্ট দেখা যায়, এইদেশের সব ভূমি-সম্পত্তি প্রকৃত মালিক ছিল তারাই। অথচ অবাক হয়ে দেখতে হয় আজকের সময়টাকে!

তাদের বর্তমান অবস্থান দেখলে খুব সহজেই অপরিচিত কেউ ভেবে নেবে, এদেশটাতে তারা রিফিউজিই ছিল। তাদের পাঞ্জাবী রেখে ধুতির কোচ খুলে পালানো দেখলে খুব সহজে বলে দেয়া যায়, নিজস্বার্থের জন্য এরা নিজের পরিবার-পরিজনকে নেংটা করার দক্ষতা অর্জন করলেও, নিজেদের অধিকার আদায়ের জন্য মৃত্যু অবধি লড়তে প্রস্তুত নয়। এদের শক্তি মনে নয় দেহে, তাই মনের ভয়ে শরীরের শক্তি নিয়ে এরা যতটা পালিয়ে ছুটতে সক্ষম, ঠিক ততটা শক্তি দিয়ে অন্যায়কারীকে ধরাশায়ী করতে সক্ষম নয়। এভাবে ছুটতে-ছুটতে কত কম সময়ের মধ্যে তারা এইদেশের অবাঞ্চিত রিফিউজি হয়ে গেছে, হাত কচলিয়ে আজও হয়ত অনেকে ভেবে ফেরে!

সইবে তো?

কৃষক-মজৃরের পিঠের চামড়া তুলে তা দিয়ে দেশটাকে ঢেঁকে যদি সোনালি রঙ্গের তুলিতে আঁচড় কেটে বলা হয়, এই দেখ আমরা দেশটা চকচকে সোনায় মুড়িয়ে দিয়েছি। তাতে কি সারা পৃথিবী মেনে নেবে আমার দেশটা সোনায়-সোনায় ভরে উঠেছে? আপনারা কি খোঁজ করে জেনেছেন সারা পৃথিবী ঢুলছে তালে-তালে, মাতালে?

দেশসেনানী‘রা আর একটু ভাবুন, মনে হয় আর একটু ভেবে নেবার প্রয়োজন খুব বেশী। মাতাল ঘোর থাকা পর্যন্ত রঙ্গিন দুনিয়ার সুখ খুঁজে, প্রলাপ বকে।কিন্তু ঘোরহীন সত্যের মুখোমুখি দাঁড়ালে, প্রতিটা কদমে এত-এত আর্তনাদ-আহাজারী-আক্রোশ সইবে তো?

ট্যাক্স

৫৬ হাজার কোটিপতি ট্যাক্সের টাকায় ফূর্তি করবে, অভুক্ত কৃষক দেশ চালাতে ট্যাক্স দেবে। আর প্রজাতন্ত্রের সেনানায়ক‘রা গাঞ্জা খেয়ে দেশটাকে উদ্ধার করবে।

কার !

টগবগে তরুন তুখোড় কবি
বুকে প্রেমের পাথার, চোখে রঙ্গিন ছবি
কার ! প্রেমিকার?
এ বোঝা দায়!!

কবি কোন বিভোরে থাকে, কখন ইশারায় ডাকে
রুপকথার জগত পেরিয়ে ভ্রান্তী কাটলে, সকলে বুঝে
সে শুধুই প্রেমিক ছিল !
সুন্দরের, কবিতার...