বৃহস্পতিবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০১৫

২০০২ সালে মাধ্যমিক দেয়া ছেলে-মেয়েদের বেশীরভাগ ভোদাই প্রজন্ম!

২০০২ সালে মাধ্যমিক দেয়া ছেলে-মেয়েদের বেশীরভাগ ভোদাই প্রজন্ম!

না বলছিলাম- ২০০২ সালে আমরা যারা মাধ্যমিক দিয়েছি তাদের অনেককেই দেখেছি জীবনের প্রতিটি পরতে এত-এত নিষ্ঠুরতার মুখোমুখি হয়েও বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই নিজেদের সংশোধন করতে সমর্থ হইনি। জীবনের প্রতিটি প্রহসনই এখন যখনটা না মর্মাহত করে, তারচেয়ে নিজেদের বোকামীর জন্য হাসি আসে। জীবনের গল্পগুলো বললে হয়ত অন্যরাও আমাদের বলদামির কথা শুনে হেসে উঠবে।

আচ্ছা গতকালকের বন্ধুর মোবাইল রুম থেকে নিয়ে যাওয়ার গল্পটাই বলি। নতুন বাসায় আমরা দুবন্ধুই আঁচ করতে পেরেছিলাম বাসায় এঘটনা ঘটার সম্ভবনা শত ভাগ। তারপরও নিজেদের অসাবধানতায় বন্ধুর আইফোন আর নোকিয়া সেট দুটো রুম থেকে চোরে নিয়ে গেল। বন্ধু রাত তিনটায় ঘুমিয়েছে আর আমি ৬ টার দিকে ঘুম থেকে উঠেছি, অথচ ঘুম আমাদের এমনভাবে জড়িয়েছিল, দুইবন্ধুর কেউই টের পাইনি এমন একটা ঘটনায়।

সকালে ঘুম থেকে উঠে অফিসে চলে আসলাম, বুঝতেই পারিনি কিছু একটা ঘটেছে। আর বন্ধুর অফিস শুক্রবারে বন্ধ থাকে বিধায় সে ১১ টায় ঘুম থেকে উঠে টের পেয়েছে। সন্ধ্যায় অফিসে বসে ছোটভাইয়ের কাছ থেকে ঘটনাটি শুনে বেশ কষ্ট পেলাম। তারপর যখন বাসায় পৌঁছে বন্ধুর বিমর্ষ মুখ দেখলাম তখন নিজেদের ভোদাই গুণের কথা মনে করে কষ্টের বদলে মুখ চেপে হাসি বেরিয়ে আসছিল। সত্যি বলছি- জীবনের প্রহসনগুলো সত্যি বড় বেশী হাসিয়ে যাচ্ছে।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন