প্রত্যেকটি দেশের মানুষ রাজধানী
বা বড়-বড় শহরগুলোতে বসবাস করে বাড়তি নাগরিক সুবিধার জন্য। খাদ্য,
বাসস্থান, শিক্ষা, চিকিৎসা কিংবা জীবনযাপনে একটু আরাম আয়েশের জন্যে। অথচ
আমরা আমাদের রাজধানীতে বসবাস করছি একান্ত ঠেকায় পড়ে। রাজধানীতে বসবাস করতে
গিয়ে আমাদের নাগরিকবোধ জাগ্রত হবার বধৌলতে দিনকে-দিন আরো থমকে যাচ্ছে।
মানুষ পরকালের ভয় দেখায়- বলে ওখানে নাকি বড় যাতনা-যন্ত্রণা নির্মম জায়গা।
অথচ রাজধানী জীবনে যে নির্মমতার মুখোমুখি হচ্ছি এরচেয়ে সে যন্ত্রণা আসলে
কতটা বেশী এখনও তা বোধগম্য নয়। শুধু এইটুকু বলতে পারি- জীবনটা বড় বেশী
দূর্সহ ঠেকছে। না খাওয়ায় শান্তি, না চলায় শান্তি, না বসতে শান্তি, না উঠতে
শান্তি, না ঘুমাতে শান্তি, না জাগরণে শান্তি। সবস্থানে শান্তিদের কতটা
অসহায় অবস্থান তা বলাই বাহুল্য।
সোমবার, ১ সেপ্টেম্বর, ২০১৪
এ কি মনুষ্য জীবন?
সোমবার, ২৫ আগস্ট, ২০১৪
মানুষ স্বার্থপর
“ঝিনুকের বুকে মুক্তো থাকে”
আকর্ষিত এই মুক্তোর জন্য ঝিনুকের দেহ ছেদ করতে মানব হৃদয়ে কোন কার্পণ্য নেই।
“সাপের মাথায় মনি থাকে”
অমূল্য এই মণি‘র জন্য সাপের পাগলের মতো ছুটাছুটিতে মানব হৃদয়ে সহমর্মিতা নেই।
বরং ছল্-ছল্ চোখ পরিপূর্ণ হয় মোহ-কামনায়। কেননা মানুষের চোখে যা অমূল্য বা আকর্ষিত, তার জন্য অন্যের জীবন এতটা অর্থপূর্ণ নয়। বরং মানুষের লিপ্সা-স্বাদ-অভিলাষটাই মূখ্য সর্বত্র।
হ্যাঁ; মানুষ কেবল আপনাতে ছুটে, আপনাকে প্রশ্রয় দেয়। শুধু আপনার সুখ-সাচ্ছন্দের নেশায় মগ্ন থাকে। জীবনের বিবিধ প্রয়োজনে সে প্রথমে তার পরিবারকে টানে, আরো প্রয়োজনে নিজ জাতিগোষ্ঠীকে টানে, উপলক্ষ্যে সে সমাজকে টানে, জন্মটানে দেশকে টানে, জ্ঞানের বিশ্লষনে পৃথিবীকে টানে।
কিন্তু সবছাপিয়ে এ সবচেয়ে বড় সত্য হয়ে সামনে দেয়াল তুলে দাঁড়ায়- নিজের লিপ্সা-স্বাদ-অভিলাষ পূর্ণ করতে বেশীরভাগের কাছেই অন্যের জীবনের আপাত কোন গুরুত্ব বহন করে না।
আকর্ষিত এই মুক্তোর জন্য ঝিনুকের দেহ ছেদ করতে মানব হৃদয়ে কোন কার্পণ্য নেই।
“সাপের মাথায় মনি থাকে”
অমূল্য এই মণি‘র জন্য সাপের পাগলের মতো ছুটাছুটিতে মানব হৃদয়ে সহমর্মিতা নেই।
বরং ছল্-ছল্ চোখ পরিপূর্ণ হয় মোহ-কামনায়। কেননা মানুষের চোখে যা অমূল্য বা আকর্ষিত, তার জন্য অন্যের জীবন এতটা অর্থপূর্ণ নয়। বরং মানুষের লিপ্সা-স্বাদ-অভিলাষটাই মূখ্য সর্বত্র।
হ্যাঁ; মানুষ কেবল আপনাতে ছুটে, আপনাকে প্রশ্রয় দেয়। শুধু আপনার সুখ-সাচ্ছন্দের নেশায় মগ্ন থাকে। জীবনের বিবিধ প্রয়োজনে সে প্রথমে তার পরিবারকে টানে, আরো প্রয়োজনে নিজ জাতিগোষ্ঠীকে টানে, উপলক্ষ্যে সে সমাজকে টানে, জন্মটানে দেশকে টানে, জ্ঞানের বিশ্লষনে পৃথিবীকে টানে।
কিন্তু সবছাপিয়ে এ সবচেয়ে বড় সত্য হয়ে সামনে দেয়াল তুলে দাঁড়ায়- নিজের লিপ্সা-স্বাদ-অভিলাষ পূর্ণ করতে বেশীরভাগের কাছেই অন্যের জীবনের আপাত কোন গুরুত্ব বহন করে না।
প্রয়োজন পড়ে ত ঘায়েল কর
প্রয়োজন পড়ে ত ঘায়েল কর পাছে!
এই ত বেলা পড়ে এল-
আগে ভোরগুলোতে সাগরপাড় ঘুরে শঙ্খ মিলত
এখন তারা ক্লান্তির হাত ধরে চলে যায়।
বোধ আমার হল না- হলে পড়ন্তবেলায়
এতটুকু পদছায়ায় বেহাল হত না সুরের সতীন বেহালা
নাট্যশালায় মূর্চ্ছা যেত না ধ্রুপদী কাব্যধারা
অথবা অসময়ে অঙ্কুর বাঁধত না খরচে বেলার লুপ্তবোধ।
এই ত বেলা পড়ে এল-
আগে ভোরগুলোতে সাগরপাড় ঘুরে শঙ্খ মিলত
এখন তারা ক্লান্তির হাত ধরে চলে যায়।
বোধ আমার হল না- হলে পড়ন্তবেলায়
এতটুকু পদছায়ায় বেহাল হত না সুরের সতীন বেহালা
নাট্যশালায় মূর্চ্ছা যেত না ধ্রুপদী কাব্যধারা
অথবা অসময়ে অঙ্কুর বাঁধত না খরচে বেলার লুপ্তবোধ।
মানুষের মানুষিকতা
মানুষের মানুষিকতাই মানুষকে যেকোন পরিবেশে খাপ খাইয়ে নিতে সহায়তা করা। কিন্তু বেশিরভাগই তার মানষিকতাতে ঔদ্ধত্য থাকে। সকলে নিজেই নিজের মনকে নিয়ে বিশ্লেষন করে, কিন্তু মুখোমুখি হতে গেলে তাতে আর তার সুখ থাকে না।
আমি আমার জীবনের অভিজ্ঞতা হতে দেখেছি- পৃথিবীর ১০ শতাংশ বাহুবলে কিংবা ক্রোধ বলে কখনোই প্রকৃতির সাথে খাপ খায় না (এরা সমাজের আবর্জনা, সমাজ সংসার এদের জন্য দূষিত হয়। অবশ্য একটা দিক থেকে এদের প্রয়োজন, দিকটা হল- জীবনের বোধদয়। এদের জীবনকে বিশ্লেষন করেই সকলে সত্য আশ্রয়ে প্রস্তুত হয়।), ৪০ শতাংশ লোককে জোর করে বাস্তবতার মুখোমুখি করাতে হয়, ৩০ শতাংশ লোক দায়ে পড়ে শেখে, ১০ শতাংশ লোক বুঝেশুনে বাস্তবতার মুখোমুখি হতে প্রস্তুত হয় আর ১০ শতাংশ লোক স্বয়ংক্রিয় প্রকৃতিক সাথে সংযুক্ত থাকে।
আমি আমার জীবনের অভিজ্ঞতা হতে দেখেছি- পৃথিবীর ১০ শতাংশ বাহুবলে কিংবা ক্রোধ বলে কখনোই প্রকৃতির সাথে খাপ খায় না (এরা সমাজের আবর্জনা, সমাজ সংসার এদের জন্য দূষিত হয়। অবশ্য একটা দিক থেকে এদের প্রয়োজন, দিকটা হল- জীবনের বোধদয়। এদের জীবনকে বিশ্লেষন করেই সকলে সত্য আশ্রয়ে প্রস্তুত হয়।), ৪০ শতাংশ লোককে জোর করে বাস্তবতার মুখোমুখি করাতে হয়, ৩০ শতাংশ লোক দায়ে পড়ে শেখে, ১০ শতাংশ লোক বুঝেশুনে বাস্তবতার মুখোমুখি হতে প্রস্তুত হয় আর ১০ শতাংশ লোক স্বয়ংক্রিয় প্রকৃতিক সাথে সংযুক্ত থাকে।
ছিঃ থু, থু, থু.....
কেউই হিংসা-দ্বেষ কিংবা ক্রোধ বিবর্জিত নয়, ক্ষমতার তরণী সৎ উদ্দেশ্যে পালন অতি শক্ত। না‘হলে ধর্মের বাহানায় প্রকাশ্য দিবালোকে মানুষ হয়ে মানুষের শীরচ্ছেদ কি করে সম্ভব?
ধীক্কার জানাই ধর্মের নামে ভন্ডামী করা সে #সুন্নীজংগীগোষ্টী কে, যারা মুরতাদ বলে প্রকাশ্য দিবালোকে মনুষ্যত্বকে বলি করে। অসহায় ক্ষমতাহীন আধিবাসীদের শীরচ্ছেদ করে।
ছিঃ থু, থু, থু.....
ধীক্কার জানাই ধর্মের নামে ভন্ডামী করা সে #সুন্নীজংগীগোষ্টী কে, যারা মুরতাদ বলে প্রকাশ্য দিবালোকে মনুষ্যত্বকে বলি করে। অসহায় ক্ষমতাহীন আধিবাসীদের শীরচ্ছেদ করে।
ছিঃ থু, থু, থু.....
শিক্ষা অর্জনের যর্থার্থতা সম্পর্কে সকলের সম্যক জ্ঞাণ থাকা অতীব জরুরী
মানুষের জীবনকে পরিপূর্ণতায় ভরিয়ে দিতে শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম। কিন্তু জীবনের জন্য সে শিক্ষা কোন গুরুত্বই বহন করে না, যে শিক্ষা হতে মানুষ সৎ ইচ্ছা বা সদ্ আচারণ রপ্ত করতে ব্যর্থ হয়।
প্রতিটি শিক্ষাই মিথ্যা আচার-ব্যবহার তুলে ধরে, সমগ্রকে জানতে শেখায়, জানতে শেখায় মিথ্যা থেকে পরিত্রাণের উপায়। কিন্তু যে বিদ্বাণ ব্যক্তি বিদ্যাশিক্ষার সব্বোর্চ্চ স্তরে উপণীত হয়েও মিথ্যা আচারণটাই শুধু রপ্ত করতে শেখে অর্থ্যাৎ বিদ্যাশিক্ষার সত্যিকারের উদ্দেশ্য হতে বিচ্যূত হয়, তার শিক্ষার পরিব্যপ্তি কখনোই জনহীতকর কাজে সংযুক্ত হয় না। বরং দিনকে-দিন তার পরিব্যপ্তি সমাজকে কলূষিত করে, দেশকে দূষণ করে, মনুষ্যত্বকে বিলোপ করে। তাই শিক্ষা অর্জনের পূর্বে শিক্ষা অর্জনের যর্থার্থতা সম্পর্কে সকলের সম্যক জ্ঞাণ থাকা অতীব জরুরী।
প্রতিটি শিক্ষাই মিথ্যা আচার-ব্যবহার তুলে ধরে, সমগ্রকে জানতে শেখায়, জানতে শেখায় মিথ্যা থেকে পরিত্রাণের উপায়। কিন্তু যে বিদ্বাণ ব্যক্তি বিদ্যাশিক্ষার সব্বোর্চ্চ স্তরে উপণীত হয়েও মিথ্যা আচারণটাই শুধু রপ্ত করতে শেখে অর্থ্যাৎ বিদ্যাশিক্ষার সত্যিকারের উদ্দেশ্য হতে বিচ্যূত হয়, তার শিক্ষার পরিব্যপ্তি কখনোই জনহীতকর কাজে সংযুক্ত হয় না। বরং দিনকে-দিন তার পরিব্যপ্তি সমাজকে কলূষিত করে, দেশকে দূষণ করে, মনুষ্যত্বকে বিলোপ করে। তাই শিক্ষা অর্জনের পূর্বে শিক্ষা অর্জনের যর্থার্থতা সম্পর্কে সকলের সম্যক জ্ঞাণ থাকা অতীব জরুরী।
মঙ্গলবার, ১৯ আগস্ট, ২০১৪
পাখি উড়ে যাও পথ
পাখি উড়ে যাও পথ
ধর আপন সীমানা
ভূল পথে যেও না
পড়বে বেধীর নিশানা।
ধর আপন সীমানা
ভূল পথে যেও না
পড়বে বেধীর নিশানা।
সোমবার, ১৮ আগস্ট, ২০১৪
শেষ হয়
প্রদ্বীপশিখা কেরোসিনের যন্ত্রণায় জ্বলে শেষ হয়
আর আমার শেষ হয়, কষ্ট মন্ত্রণার দাহে।
আর আমার শেষ হয়, কষ্ট মন্ত্রণার দাহে।
বুধবার, ১৩ আগস্ট, ২০১৪
সন্মুখে
সানন্দা তখনও দেখে নি আমায়
নিবারন ভট্টাচার্য্যের হৃদয়ের কুড়োঘর
সানন্দার চোখের আড়াল হয়েছে বহু আগে-
মুখোমুখি বিবশ শরীরে যখন সন্মুখে দাড়াই
তখন সানন্দা আকস্মাৎ চমকে উঠে। বলে-
তুমি কখন এলে? চেনাই তো যায় না!
বুকের ভেতরকার উষ্ণ নিঃশ্বাস বয়ে চলে
বলি- চিনতে কি চেয়েছিলে কখনো?
নিবারন ভট্টাচার্য্যের হৃদয়ের কুড়োঘর
সানন্দার চোখের আড়াল হয়েছে বহু আগে-
মুখোমুখি বিবশ শরীরে যখন সন্মুখে দাড়াই
তখন সানন্দা আকস্মাৎ চমকে উঠে। বলে-
তুমি কখন এলে? চেনাই তো যায় না!
বুকের ভেতরকার উষ্ণ নিঃশ্বাস বয়ে চলে
বলি- চিনতে কি চেয়েছিলে কখনো?
ঈদের শুভেচ্ছা
জীবনের
পথে চলতে-চলতে যখন বোধ আসে- এ বোধহয় আমি থেমে গেছি, ঠিক সে সময়ের একটা
উপলক্ষ্য একটা অনুভূতি জীবনকে নতুন করে চালকের আসনে বসিয়ে দেয়। নতুন করে
বাঁচতে শেখায়, স্বপ্ন দেখতে শেখায়, নতুন করে ভালোবাসতে শেখায়। গম্ভীর আড়ষ্ট
জীবনের গতানুগতির ধারাকে পরিবর্তনের যে সমূহ স্বীকৃত সুখ, আরাধ্য অনুভূতি
তাহাই খুশি।
প্রতিটি খুশিই এক-একটা পীড়ার মহাঔষধ, জীবনকে চেনার নতুন এক আয়োজনযজ্ঞ। ভালোবাসায়, মমতায়, স্নেহ কিংবা সোহার্দ্যের অটুট বন্ধন গঠনে সজ্জিবনী শক্তি। যে শক্তি আত্মাকে বিশুদ্ধ করে, শেখায় ভাগ করে রাখা ভালোবাসার সংযোজন।
স্নেহ-সান্নিধ্য-ভালোবাসায় পরিপূর্ণ হয়ে উঠুক সকলের প্রাণ নতুন উৎসাহ আর উজ্জিবিত শক্তিতে, সে কামনায়- সকলকে ঈদের আন্তরিক শুভেচ্ছা।
শুভ ঈদ মোবারাক।
প্রতিটি খুশিই এক-একটা পীড়ার মহাঔষধ, জীবনকে চেনার নতুন এক আয়োজনযজ্ঞ। ভালোবাসায়, মমতায়, স্নেহ কিংবা সোহার্দ্যের অটুট বন্ধন গঠনে সজ্জিবনী শক্তি। যে শক্তি আত্মাকে বিশুদ্ধ করে, শেখায় ভাগ করে রাখা ভালোবাসার সংযোজন।
স্নেহ-সান্নিধ্য-ভালোবাসায় পরিপূর্ণ হয়ে উঠুক সকলের প্রাণ নতুন উৎসাহ আর উজ্জিবিত শক্তিতে, সে কামনায়- সকলকে ঈদের আন্তরিক শুভেচ্ছা।
শুভ ঈদ মোবারাক।
আদায়
রিপন সম্পর্কে কাকা, প্রায় সমবয়েসি কাকা-মামা-ভাই-ভাতিজা সবাই বন্ধু বনে যায় একসময়। তাই কাকার অংশটা বাদ গিয়ে রিপনও বন্ধু হয়ে গেছে। কিন্তু বন্ধু হলে কি হবে, কাকাবন্ধু কিন্তু বন্ধুত্ব রক্ষার্থে কিছুটা কার্পণ্য করে। মানে বন্ধুমহলে বন্ধুত্ব গাঢ় করতে গেলে মারা-মারি, খেলাধুলা, খাওয়া-দাওয়া সব হতে হয়। কিন্তু কাকাবন্ধু সবকিছুর বেলায় থাকলেও খাওয়ানোর বেলায় কিছুটা কার্পণ্য করে। তাই সকলে মিলে নানান প্রচেষ্টা চালাচ্ছি কাকাবন্ধুকে একটু সাইজে ফেলতে। তো একদিন-দুইদিন কাকাবন্ধু সিষ্টেম করে পালিয়ে বাঁচে, কোনভাবেই তাকে সাইজে পাচ্ছে না কেউ। একদিন সবাই মিলে সিদ্ধান্ত নিল আজ তাকে ধরতেই হবে। তাই রাস্তায় আড্ডা দেওয়ার ফাঁকে সবাই মিলে কাকাবন্ধুকে ধরে ফেললাম, সকলের মুখে এক‘রো কাকা আইজকা খাওয়াতেই হবে। কাকা নানান অজুহাত শুরু করল, শেষ বলল তার হাতে টাকা নেই। কিন্তু আমরা জানি তার কাছে টাকা আছে, কিন্তু সে খাওয়াবে না।
সোমবার, ১১ আগস্ট, ২০১৪
সম্মান
খাদ্য দেহকে সচল করে, দৈহিককর্ম মনকে সচল করে
কিন্তু; জীবনের সচলতা সম্মান ব্যতীত টিকে না।
(বি.দ্রঃ সম্মান নির্ভর করে ব্যক্তির চিন্তা-চেতনার উপর)
কিন্তু; জীবনের সচলতা সম্মান ব্যতীত টিকে না।
(বি.দ্রঃ সম্মান নির্ভর করে ব্যক্তির চিন্তা-চেতনার উপর)
ক্ষোভ
কোন বিষয়ে জন্মানো ক্ষোভই মানুষকে হিংষার আগুনে পুড়ে দগ্ধ করে।
রবিবার, ১০ আগস্ট, ২০১৪
অনুসন্ধান
প্রত্যেকে প্রিয়জনের সুখী হবার সঠিক কারণ অনুসন্ধান না করেই তাকে খুশি করার জোর প্রত্যয় চালায়..
শনিবার, ৯ আগস্ট, ২০১৪
অক্ষমের ভালোবাসা
বসন্তের পাপড়িতে জাগে অক্ষমের ভালোবাসা
বৃন্তের বুকে মধু, কৌঠরে বীজের আশা।
বৃন্তের বুকে মধু, কৌঠরে বীজের আশা।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)