সবুজ শিহরণে মুগ্ধ যে বালিকা; তাকে দেখে দৃশ্যলোকের শীহরণ কল্পলোকের
ভাবনায় নিয়ে গেল, ভালোলাগায় মিশে গেল দু‘নয়ন। মাতোয়ারা সে রূপ-রঙে্ সুনীল
আকাশে সুখ বিচরণে তাকে ছুঁয়ে দেবার একটু ইচ্ছেয় বাতাস তাকে ছুঁয়ে দিল
ষড়ঋতু‘র ইচ্ছেবিলাষে। কখনো তাকে প্রজাপতি ডানার হিল্লোলে চুমি, কখনো ফুলের
সৌরভে। স্বপ্নলোকে ছায়াখেলা চুমোয়-চুমোয় ভরে দিল কাললোকের রাত-বিরাত।
বালিকা সে শিহরণ অনুভবে বুঝেছিল!! তাই শিহরিত মনে ছল-ছল চোখে চঞ্চলা হরিণীর সুখে জড়িয়ে
নিয়েছিল। আর বাতাস? সেও মাতোয়ারা হয় প্রেম সিংহাসণে সম্রাট হয়ে। সে থেকে বালিকার মুখে সুখ জড়ানো স্মিত হাসিতে বার-বার পাগল হয়ে যেত, তার ওষ্ঠধ্বনি তাকে আরো ভাবুক করে তুলত। সে ভেবে-ভেবে ব্যকুল হত, তার দেহের পূর্ণতীথি, ও‘দু ঠোঁটের ঢেঁউ খেলা, কাজল মাখা চোখের তুলি, সুচালো নাকের দুল।বালিকার কোকরানো চুলের দ্যৌলাখেলায় তাই তার মুহূর্ত কেটে যেত একনিমিষে।
নিয়েছিল। আর বাতাস? সেও মাতোয়ারা হয় প্রেম সিংহাসণে সম্রাট হয়ে। সে থেকে বালিকার মুখে সুখ জড়ানো স্মিত হাসিতে বার-বার পাগল হয়ে যেত, তার ওষ্ঠধ্বনি তাকে আরো ভাবুক করে তুলত। সে ভেবে-ভেবে ব্যকুল হত, তার দেহের পূর্ণতীথি, ও‘দু ঠোঁটের ঢেঁউ খেলা, কাজল মাখা চোখের তুলি, সুচালো নাকের দুল।বালিকার কোকরানো চুলের দ্যৌলাখেলায় তাই তার মুহূর্ত কেটে যেত একনিমিষে।