ভূলকে ভূলতে চেয়ে ভূলের মায়ায় আবদ্ধ হয়েই আমরা সুখ খুঁজি।
মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর, ২০১৩
শনিবার, ৫ অক্টোবর, ২০১৩
সমস্যা
যদি সব শৃঙ্খলকেই ভেঙ্গে নতুন করে গড়তে পারি, তবে জীবনকে জীবনের রূপ দিতে আমাদের সমস্যা কোথায় বাঁধে?
মঙ্গলবার, ১ অক্টোবর, ২০১৩
ভাবনা
জীবনসংসার নিয়ে এত ভাববার কুসরত কোথায়
নয়নধারায় নোনাস্রোতের ঢেঁউ যেথায়?
নয়নধারায় নোনাস্রোতের ঢেঁউ যেথায়?
রবিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৩
হৃদয়ে থাকিও
নয়ণ নীদহারা
কুয়াশাধারা
বহে শীতে
আমার চেতনারা
পাগলপারা
অর্হনিশ প্রাতেঃ
তাহারে বিঁধিব
সুধিব
শোন প্রিয়
হৃদয়ে গাঁথিব
ভাবিব
হৃদয়ে থাকিও।
কুয়াশাধারা
বহে শীতে
আমার চেতনারা
পাগলপারা
অর্হনিশ প্রাতেঃ
তাহারে বিঁধিব
সুধিব
শোন প্রিয়
হৃদয়ে গাঁথিব
ভাবিব
হৃদয়ে থাকিও।
মঙ্গলবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০১৩
সৃষ্টি
সৃষ্টি সৃষ্টিকে ধ্বংস করে অথবা নব্যরূপ প্রদান করে।
শুক্রবার, ৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৩
দায়ভার
ঐ দেখ, মরিবার কিযে স্বাদ তার
আমি মরব, সে মরবে; কে নেবে মৃত্যুর দায়ভার?
আমি মরব, সে মরবে; কে নেবে মৃত্যুর দায়ভার?
বৃহস্পতিবার, ১ আগস্ট, ২০১৩
নিশন্তি
আজ চারাগাছটিতে নতুন দুটো পাতা গজালো। কি সুন্দর চকচকে দুটো পাতা। ভোরের আলোয়
আলো খেলায়, মিষ্টি হাওয়ায় হাওয়া দোলায়। এ যেন নব আগমনে সুখের জোয়ারে আহ্লাদিত কচি
দুটো পাতা। ছোট চারা কচিপাতা, দোলে খোলে স্বপ্নখাতা।
নিশন্তি ঘুম থেকে উঠে পাতা দুটো দেখে বড় আবেশিত হয়, ছোট্টখুকির অবুঝ মন, অবুঝ ভাবনাদের কথা-কথণ, কত কি বলে যায়, বার-বার টান পায়, ছুটে যায়। ধরে যত্ন করে, তার ছোঁয়ায় চারাটি শিহরিত হয়, দোলে, আনন্দে নড়ে।
ভোর সরে যায়, সকাল হয়। সূর্যের আলো বাড়তে থাকে। কৌলাহল বাড়ে, শব্দ ঝঙ্কারে ছায়াপূর্ণ হয়। খুশির কলরোল নামে, নিশন্তির খেলাঘরে। বন্ধুরা জড়ো হলে, সুখ লাগে। খেলা জমে। কতশত বর্ণিল রঙ্গে রাঙ্গে মাতানো মন, জীবন রাঙ্গানো খেলা। চলতে-চলতে ছুটে, পথে যেতে-যেতে কত হিল্লোল ঐ বাতাসের হিমে, রোদের ঘামে, খেলা জমে। খেলা বর্নিল, কোন খেলাই বেশী গড়ায় না, বন্ধুরা বাঁকে, কেউ কাঁদে, খেলা ভাঙ্গে, তবু খেলা চলে।
নিশন্তি ঘুম থেকে উঠে পাতা দুটো দেখে বড় আবেশিত হয়, ছোট্টখুকির অবুঝ মন, অবুঝ ভাবনাদের কথা-কথণ, কত কি বলে যায়, বার-বার টান পায়, ছুটে যায়। ধরে যত্ন করে, তার ছোঁয়ায় চারাটি শিহরিত হয়, দোলে, আনন্দে নড়ে।
ভোর সরে যায়, সকাল হয়। সূর্যের আলো বাড়তে থাকে। কৌলাহল বাড়ে, শব্দ ঝঙ্কারে ছায়াপূর্ণ হয়। খুশির কলরোল নামে, নিশন্তির খেলাঘরে। বন্ধুরা জড়ো হলে, সুখ লাগে। খেলা জমে। কতশত বর্ণিল রঙ্গে রাঙ্গে মাতানো মন, জীবন রাঙ্গানো খেলা। চলতে-চলতে ছুটে, পথে যেতে-যেতে কত হিল্লোল ঐ বাতাসের হিমে, রোদের ঘামে, খেলা জমে। খেলা বর্নিল, কোন খেলাই বেশী গড়ায় না, বন্ধুরা বাঁকে, কেউ কাঁদে, খেলা ভাঙ্গে, তবু খেলা চলে।
ভালোবাসার এবেলা ওবেলা
আমার ভালোবাসা এখন
মেঠোপথে হেঁটে চলা
চোরাকাঁটায় পা জড়িয়ে
অদূর বেলা
সকাল-সাঁঝে; একাকি একলা
ভেবে ভালোবেসে
মনের টানে, সবুজ বনে
আপন গানে; আত্মভোলা,
অনুরাগ আর অবহেলায়
দূরসবুজে দূ‘কূলঘেষে
নদীরটানে চালায়ে ভেলা (তরী)।
মেঠোপথে হেঁটে চলা
চোরাকাঁটায় পা জড়িয়ে
অদূর বেলা
সকাল-সাঁঝে; একাকি একলা
ভেবে ভালোবেসে
মনের টানে, সবুজ বনে
আপন গানে; আত্মভোলা,
অনুরাগ আর অবহেলায়
দূরসবুজে দূ‘কূলঘেষে
নদীরটানে চালায়ে ভেলা (তরী)।
স্বপ্নশিখা যাব বয়ে পরস্পরে
তোমার ইচ্ছে হলেই এসো; এ আমার বৃষ্টিঝরা বাদল বেলায় কদমতলে
তোমায় তেমন কিছু দিতে না পারি; শূণ্য হাতে ফিরবে না ঠিক
কদমডালি বিছিয়ে দেব চরণতলে।
তোমার ইচ্ছে হলেই এসো; এ আমার নুড়ে পড়া কুড়োঘরে
তোমায় বসতে বলার স্থান দিতে না পারি; কষ্ট তোমার হবে না জেনো
আলো-ছায়া খেলবে যখন বদণপরে।
তোমায় তেমন কিছু দিতে না পারি; শূণ্য হাতে ফিরবে না ঠিক
কদমডালি বিছিয়ে দেব চরণতলে।
তোমার ইচ্ছে হলেই এসো; এ আমার নুড়ে পড়া কুড়োঘরে
তোমায় বসতে বলার স্থান দিতে না পারি; কষ্ট তোমার হবে না জেনো
আলো-ছায়া খেলবে যখন বদণপরে।
বুধবার, ২৪ জুলাই, ২০১৩
পূর্ণত্রী
হাতের কৌঠরে এইযে জ্বলন্ত সিগারেট, এও এক্ষনে শেষ হবে।
রূপ-যৌবনের প্রাক্কালে এই শ্রীদেহের দম্ভতো?
পূর্ণত্রী এও শেষ হয়।
জীবনের তোপে যখন ছুটবে সাগর থেকে মহাসাগরে
সৌন্দর্য্য চোখে স্বপ্নধরা বুকে দিগন্ত থেকে দিগন্তে
নোনাফেনা আর বিষাক্ত বাতাস হিংসে তোমার শ্রীদেহ স্পর্শ করে রং ছুইয়ে নেবে।
রূপ-যৌবনের প্রাক্কালে এই শ্রীদেহের দম্ভতো?
পূর্ণত্রী এও শেষ হয়।
জীবনের তোপে যখন ছুটবে সাগর থেকে মহাসাগরে
সৌন্দর্য্য চোখে স্বপ্নধরা বুকে দিগন্ত থেকে দিগন্তে
নোনাফেনা আর বিষাক্ত বাতাস হিংসে তোমার শ্রীদেহ স্পর্শ করে রং ছুইয়ে নেবে।
মঙ্গলবার, ২৩ জুলাই, ২০১৩
ভালোবাসা দুখ
প্রজাপতি, সেদিন তুমি লুকিয়েছ চোখেরঅশ্রু
বুঝছ নির্মোহ ভালোবাসা সে তোমার একা
আমি গোপনে তোমার অনুরাগ দেখেছি
বইয়ে অশ্রুধারায় আমার অনুযোগের নৌকা।
বুঝছ নির্মোহ ভালোবাসা সে তোমার একা
আমি গোপনে তোমার অনুরাগ দেখেছি
বইয়ে অশ্রুধারায় আমার অনুযোগের নৌকা।
সোমবার, ২২ জুলাই, ২০১৩
দিন কাটে
এদের দিন কাটে
খোলা আকাশের নিচে
শনশন বাতাসে
কীট-পতঙ্গের যন্ত্রনায় নীরবে
খেলাঘরে অকারণ স্বপ্নহেলায়।
খোলা আকাশের নিচে
শনশন বাতাসে
কীট-পতঙ্গের যন্ত্রনায় নীরবে
খেলাঘরে অকারণ স্বপ্নহেলায়।
বৃহস্পতিবার, ১৮ জুলাই, ২০১৩
দায়বদ্ধ
অঙ্কিতা! আমি মুগ্ধবিমোহিত হই। এই তোমাতে-
রাত্রিকালে ছন্দকিরণে যখন বিভোর হই, বুঝি এই খেলাঘরে তোমার আমার অনন্তযৌবণ মিলেমিশে একাকার হয়। আমি মুগ্ধদ্রষ্টা অন্তরমুগ্ধতায় সঁপে দেই তোমাতে আমার জীবন-যৌবণ।
বিধিবৈচিত্র্য বোধে আসে, অনেক দেখী তার নয়নভুলিয়ে। তোমার শরীরে বর্নভোলা রং, সে মিটায় আগলে রাখা অর্ন্তমোহ অনুরাগ। তাই জানতে কিবা অজান্তে পথ ভূলে বিপথে হয়না আমার সুখ।
অঙ্কিতা! দেহ কামনার হোক কিংবা বাসনার। মমতায় বার-বার ছুয়ে দিলে সেও ক্ষয়ে। কিন্তু নিজেকে সামলায়ে যে বাহুবন্ধনে জীবন পারস্পরিক হয় তাকে শুধু দু‘ঠোঁটের অস্ফালন কিংবা দেহসুখ মিটিয়ে থামানো যায় না। প্রকৃতির অনেক মুগ্ধরূপ আছে। তবে শুধু মুগ্ধতায় যদি জীবনটাকে কাটিয়ে দেয়া যেত তবে মায়ার দায়টুকু আর কিসে? জানি বটবৃক্ষের ফল মানুষ পেল না কিন্তু শ্রান্ত পথিকের ক্লান্ত বিরামে সে কি নয়ন জুড়ায় না? প্রশান্তির সুখধারা কি ছড়ায় না সে দেহপীঞ্জরে?
রাত্রিকালে ছন্দকিরণে যখন বিভোর হই, বুঝি এই খেলাঘরে তোমার আমার অনন্তযৌবণ মিলেমিশে একাকার হয়। আমি মুগ্ধদ্রষ্টা অন্তরমুগ্ধতায় সঁপে দেই তোমাতে আমার জীবন-যৌবণ।
বিধিবৈচিত্র্য বোধে আসে, অনেক দেখী তার নয়নভুলিয়ে। তোমার শরীরে বর্নভোলা রং, সে মিটায় আগলে রাখা অর্ন্তমোহ অনুরাগ। তাই জানতে কিবা অজান্তে পথ ভূলে বিপথে হয়না আমার সুখ।
অঙ্কিতা! দেহ কামনার হোক কিংবা বাসনার। মমতায় বার-বার ছুয়ে দিলে সেও ক্ষয়ে। কিন্তু নিজেকে সামলায়ে যে বাহুবন্ধনে জীবন পারস্পরিক হয় তাকে শুধু দু‘ঠোঁটের অস্ফালন কিংবা দেহসুখ মিটিয়ে থামানো যায় না। প্রকৃতির অনেক মুগ্ধরূপ আছে। তবে শুধু মুগ্ধতায় যদি জীবনটাকে কাটিয়ে দেয়া যেত তবে মায়ার দায়টুকু আর কিসে? জানি বটবৃক্ষের ফল মানুষ পেল না কিন্তু শ্রান্ত পথিকের ক্লান্ত বিরামে সে কি নয়ন জুড়ায় না? প্রশান্তির সুখধারা কি ছড়ায় না সে দেহপীঞ্জরে?
মঙ্গলবার, ৯ জুলাই, ২০১৩
সুখের ঠিকানা
আর কি বাকী আছে?
দূষণে আমি আর তুই;
অন্ধকারে চিলেকৌঠা পার হয়ে
যখন আপন চরিতার্থে পীড়া উঠে
তখন ঘাম শরীরে লেপ্টে
বাসনার বীষে লোভের শরীর।
দূষণে আমি আর তুই;
অন্ধকারে চিলেকৌঠা পার হয়ে
যখন আপন চরিতার্থে পীড়া উঠে
তখন ঘাম শরীরে লেপ্টে
বাসনার বীষে লোভের শরীর।
প্রেম কি তারে বলে
ঐ‘দেখ সখী মরিবার, কিযে সুখ তার
আমি মরব সে মরবে, কে নেবে মৃত্যুর দায়ভার
সখী কি সুখ বল কার
এক প্রেমেতে দু‘জনার প্রাণ হল বনাচার
হাস কেন ওগো সখী বল সমাচার।
আমি মরব সে মরবে, কে নেবে মৃত্যুর দায়ভার
সখী কি সুখ বল কার
এক প্রেমেতে দু‘জনার প্রাণ হল বনাচার
হাস কেন ওগো সখী বল সমাচার।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)