আজব মানুষ, আজব কাজে ব্যস্ত
সবদোষ তার ভাগ্যে ন্যস্ত
তা ধারণে সে অভ্যস্ত
তার জীবন সূর্য্য পশ্চিম আকাশে অস্তঃ।
কোথায় কি গেল? কি ধরাধরি হল?
খোঁজ নেবে তুমি আজব মানুষ!
অন্তরের অন্তরীক্ষে তোল সেই হুঁশ।
দেখছনা; পতঙ্গ-পোকারা চাইছে রক্তচোখে
আসবে তেড়ে এখুনী তোমার দিকে।
কেন নিজেকে গুটিয়ে রাখতে চাও?
কেন রূদ্ধশ্বাসে প্রতিবাদে না যাও?
বড় সহ্যশক্তি দেখী তোমার
পাহাড়ের কান্না বহে তোমার চারিদার।
নিকুচি কর এত অপমান
দূর্গমগিরী পথে তুমি চলমান
কাঁটার আঘাত কেমনে সহ্যে এত?
বলতো কোন রৌহিনীতে তুমি আশান?
রক্তজবার রক্ত আরোগ্যে ফোঁট
মধুপোকার ন্যায় ফুলের স্বপ্নে ছোঁট
কালঙ্গি তোমার বুকে প্রবাহমান
গর্জনে তুমি বুঝি চাও না পিছুপান?
রাজ-রৌহালির ভাবে তুমি আজব মানুষ
সবার যদি থাকত এমন হুঁশ
জগত হয়ত হতে পারত স্বর্গময়
আজব মানুষ, শ্রদ্ধায় নতি মাথা,
ধন্য ভাবী তব হৃদয়।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন